স্টার্ট-আপ :
যে কোনো ব্যাবসায়ী উদ্যোগের প্রাথমিক পর্যায় স্টার্টআপ নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। স্টার্টআপের প্রধান বৈশিষ্ট হলো নতুন ব্যাবসায়ী ধারণা বাস্তবায়ন করা। এটা এক রকমের অভিযান বলা যেতে পারে। যদি আপনার আইডিয়া উপযুক্ত হয় তাহলে ব্যাবসা সামনের দিকে আগাবে অন্যথায় আপনাকে নতুন ভাবে ভাবতে হবে।যেহেতু স্টার্ট-আপ ধারণা পরীক্ষিত নয় তাই স্টার্ট আপ পর্যায়ে ব্যাবসা খুবই ঝুঁকি পূর্ণ।যদিও বহু স্টার্ট আপ ব্যাবসা পরবর্তীতে সাফল্য লাভ করেছে তবু আমাদের মনে রাখতে হবে যে ৯০ শতাংশ স্টার্ট আপ বার্থ হয়ে থাকে।
করণীয়:
প্রথমত: মনে রাখতে হবে একটা মাত্র ধারণা তা আপনার কাছে যতই রক সলিড মনে হোক না কেন বাস্তবে সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। বরং বেশ কিছু ধারণা নিয়ে আগালে কোনো না কোনো একটা ধারণা সফল হতে পারে।তাই আপনাকে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যেতে হবে।তবে এ ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হলো সীমিত পুঁজি। স্টার্ট -আপ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পর্যাপ্ত পুঁজির যোগান কষ্টকর হয়ে উঠে।তাই সবার আগে পর্যাপ্ত পুঁজির যোগান নিশ্চিত করতে হবে যাতে একবার-দুইবার ব্যর্থ হলেও ব্যাবসা চালু রাখা যায়।
দ্বিতীয়ত : আপনাকে যত সম্ভব কৃপণ হতে হবে। অযথা কোনো অর্থ খরচ করা যাবে না। তবে কর্মচারীরা যাতে যথাযথ মূল্যায়ন পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।